1. [email protected] : Admin : sk Sirajul Islam siraj siraj
  2. [email protected] : admi2017 :
  3. [email protected] : Sk Sirajul Islam Siraj : Sk Sirajul Islam Siraj
ব্রেকিং নিউজ :
বিনোদন :: গান গাইতে গাইতে মঞ্চেই গায়কের মর্মান্তিক মৃত্যু!,  খেলার খবর : অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপ চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ, বিমানবন্দরে যুবাদের জানানো হবে উষ্ণ অভ্যর্থনা,

রাশিয়া সন্ত্রাসবাদের পৃষ্ঠপোষক, আইনি স্বীকৃতি থাকা উচিত: জেলেনস্কি

  • আপডেট টাইম : শনিবার, ৩০ জুলাই, ২০২২
  • ১৪২ বার পঠিত

আর্ন্তর্জাতিক ডেস্ক :: ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি বলেছেন, ‘রাশিয়ার দখলে থাকা একটি কারাগারে অসংখ্য বন্দীর মৃত্যুই দেখিয়ে দিয়েছে যে রাশিয়া সন্ত্রাসবাদের পৃষ্ঠপোষক। এ ব্যাপারে আইনি স্বীকৃতি থাকা উচিত।’

স্থানীয় সময় শুক্রবার রাতে নিয়মিত ভিডিও বক্তৃতায় জেলেনস্কি এ কথা বলেছেন বলে এক প্রতিবেদনে উল্লেখ করেছে বার্তা সংস্থা রয়টার্স।

জেলেনস্কি তাঁর বক্তৃতায় আন্তর্জাতিক মহলের সহযোগিতা কামনা করে বলেন, ‘আমি আন্তর্জাতিক মহলের কাছে, বিশেষ করে যুক্তরাষ্ট্রের কাছে অনুরোধ করছি, রাশিয়াকে রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাসবাদের পৃষ্ঠপোষক হিসেবে স্বীকৃতি দিন। এ ব্যাপারে একটি সিদ্ধান্ত প্রয়োজন এবং এখনই প্রয়োজন।’

ইউক্রেন ও রাশিয়ার মধ্যে চলমান যুদ্ধ পাঁচ মাসে গড়িয়েছে। ইতিমধ্যে ইউক্রেনের বিদ্যুৎকেন্দ্রসহ বেশ কয়েকটি কৌশলগত অঞ্চল দখল করেছে রাশিয়া। আরও ব্যাপক অঞ্চল দখলের উদ্দেশ্যে গত কয়েক দিন ধরে হামলা জোরদার করেছে রুশ বাহিনী। ইউক্রেনও নিজেদের ভূখণ্ড রক্ষার স্বার্থে পাল্টা হামলা চালিয়ে যাচ্ছে।

ব্রিটিশ গণমাধ্যম বিবিসি জানিয়েছে, গতকাল শুক্রবার রাশিয়ার সেনাবাহিনী ও তাদের মিত্রদের দখলে থাকা দোনেৎস্কে ইউক্রেনের সেনাবাহিনীর গোলায় অন্তত ৪০ জন যুদ্ধবন্দীর মৃত্যু হয়েছে। আহত হয়েছেন আরও ৭০ জন। ওই ৪০ জন যুদ্ধবন্দীর সবাই ইউক্রেনের নাগরিক এবং তাদের ওলেনিভকা নামক এলাকার একটি ক্যাম্পে বন্দী করে রাখা হয়েছিল।

তবে রাশিয়ার এমন দাবির জবাবে ইউক্রেনীয় সেনাবাহিনী জানিয়েছে, তারা এমন কোনো আক্রমণ চালায়নি। তারা রাশিয়ার সেনাবাহিনীকেই এই হামলার জন্য দায়ী করেছে।

ইউক্রেনের সশস্ত্র বাহিনী এক বিবৃতিতে বলেছে, রাশিয়া ওই ক্যাম্পে তাদের চালানো নির্যাতনের প্রমাণ মুছে ফেলতেই এই হামলা চালিয়েছে। রুশ দখলদারেরা তাদের দখলদারত্ব বজায় রাখার উদ্দেশ্যে এ ধরনের হামলা চালিয়ে তাঁর দায় ইউক্রেনের ঘাড়ে চাপিয়ে যুদ্ধাপরাধে অভিযুক্ত করতে চায়। বন্দীদের নির্যাতন করার প্রমাণ মুছে ফেলতেই রাশিয়ান ফেডারেশনের সশস্ত্র বাহিনী এই হামলা চালিয়েছে।

 

প্লিজ আপনি ও অপরকে নিউজটি শেয়ার করার জন্য অনুরোধ করছি

এ জাতীয় আরো খবর..